মিয়ানমার হতে আসা বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের আস্কারা দিনদিন বৃদ্বি পাচ্ছে। তাদের নিজেদের মধ্যে খুন খারাবিসহ নানা অপরাধ তো আছেই। সরকারের দেয়া সাহায্য সহযোগিতা, ওষুধপত্র, চিকিৎসা, বাসস্থান, বিভিন্ন এনজিওদের আর্থিক ভাতাসহ এসব কিছু পাওয়ার পরও তাদের লোভ লালসার পরিধি বেড়ে গেছে বলে ধারণা করছেন সচেতনমহল।
সরকারের নীতিমালার বাইরে ক্যাম্প অভ্যান্তরে রোহিঙ্গারা এখন তৈরি করছে পাকাদালান বাড়ি। শরনার্থী হয়ে কিভাবে কার ঈশারায় তারা এই পাকাদালান নির্মানের সাহস পাচ্ছে তার কোন ব্যাখ্যা নেই সংশ্লিষ্টদের কাছে। দায়িত্বরত ক্যাম্প ইনচার্জের নাকের ডগায় এ অবৈধ দালান কিভাবে তৈরি হচ্ছে, বা আইনী সংস্থা কেনইবা বাধা দিচ্ছেনা এ বিষয়ে স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভ ও নিন্দার জনশ্রুতি উঠেছে।
ঘটনাস্থল উখিয়া উপজেলা হাকিম পাড়া ১৪ নম্বর ক্যাম্পের এ ব্লক এলাকা। নিয়মত এখানেও প্রশাসনের পুলিশ, এপিবিএন, বিশেষ পুলিশ শাখার লোকবল দায়িত্বে রয়েছে। নাম প্রকাশে এক প্রত্যক্ষদর্শি জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েমকারি কুখ্যাত আল ইয়াকিন নেতা ও ইয়াবা কারবারী নবী হোসেন এই দালান বাড়ি নির্মান করছে।
স্থানীয় সচেতনদের অভিমত, প্রশাসনের পুরোপুরি নজরদারি বাড়ানো প্রয়োজন। হোক সে নাগরিক কিংবা রোহিঙ্গা ! নচেৎ আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে একের পর একেকটি ঘটনায় অভ্যাস্থ হয়ে গেলে গোটা উপজেলা অরক্ষিত হয়ে পড়তে পারে।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরী তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে স্ট্যার্টাসের জের ধরে সর্বত্রে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।