মহসিন শেখ জানান, আবু সায়েম ডালিম ঈদের দিন (২৫ মে) থেকে জ্বর, কাশি ও সর্দিতে আক্রান্ত হন। চিকিৎসকের পরামর্শে বাসায় থেকে চারদিন পর্যন্ত ওষুধ সেবন করেন। ওষুধ সেবন করা পরও ১০৩/১০৪/১০৫ জ্বর উঠানামা করে। জ্বর না কমায় ৩০ মে করোনার পরীক্ষা নমুনা দেন। ২ জুন তার করোনা পজেটিভ রিপোর্টে আসে।
মহসিন শেখ আরো জানান, রিপোর্ট আসার পর ডালিমের স্বাস্থ্যের অবস্থা আরো অবনতি হয়। শুরু হয় শ্বাসকষ্ট ও গলা ব্যাথা। তাই তাঁকে উখিয়ায় অবস্থিত করোনা ডেডিকেটেড আইসোলেশন ভর্তি করা হয়। সেখানে তিন চিকিৎসার চলার পরও অবস্থার আরো অবনতি হয়। তাই আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নিয়ে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়। এর আগেই তিনি না ফেরার দেশে পাড়ি জমান। ডালিমের পিতাও আজকের এই দিনে মারা গিয়েছিলেন। কাকতালীয়ভাবে পিতার মৃত্যুবার্ষিকীর দিনেই তিনিও চলে গেলেন পরপারে।
আবু সায়েম ডালিম একজন বড়মাপের পর্যটন ব্যবসায়ী ছিলেন। কক্সবাজারের পর্যটন সমৃদ্ধ করা নানা খাতে তিনি জড়িত ছিলেন। দরিয়ানগর পার্কও তার হাত দিয়ে গড়ে উঠেছে।